যোগীরাজ্যে শিশুকে অপহরণ করে ধর্ষণ! এনকাউন্টার অভিযুক্তের

মেট্রো স্টেশনের নিচে মায়ের পাশে শুয়ে থাকা শিশুকে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণের অভিযোগে শোরগোল পড়ে গিয়েছে উত্তরপ্রদেশে। আর এই ঘটনার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই পুলিশের এনকাউন্টারে মৃত্যু হয়েছে অভিযুক্তের। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের লখনউয়ে। (আরও পড়ুন: পহেলগাঁওয়ে মানবতা ও কাশ্মীরের চেতনার ওপর হামলা চালিয়েছিল জঙ্গিরা: মোদী)

আরও পড়ুন: মুখে পরমাণু যুদ্ধের কথা বলা পাকিস্তানের ৪৫% দরিদ্র, ১৬% অতিদরিদ্র: বিশ্বব্যাঙ্ক

পুলিশ সূত্রে খবর, বুধবার রাতে আলমবাগ মেট্রো স্টেশনের নীচে ফুটপাথে বাবা ও মায়ের সঙ্গে শুয়ে ছিল ৩ বছরের এক শিশু। গভীর রাতে মায়ের পাশ থেকে ঘুমন্ত অবস্থায় শিশুটিকে তুলে নিয়ে যায় এক দুষ্কৃতী। কিছুক্ষণ পর সন্তানকে পাশে দেখতে না পেয়ে টহলরত পুলিশদের বিষয়টি জানান শিশুটির মা। এরপরেই এলাকার সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে পুলিশ। তখন তারা দেখে, এক দুষ্কৃতী স্কুটারে করে শিশুটিকে তুলে নিয়ে পালাচ্ছে। সেই সূত্র ধরেই ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (সেন্ট্রাল জোন) আশিস শ্রীবাস্তবের নেতৃত্বে পুলিশের কয়েকটি দল গঠন করে অভিযুক্তের তল্লাশি শুরু হয়। অভিযুক্তের খবর দিলে বা তাঁকে ধরিয়ে দিতে পারলে ১ লক্ষ টাকা পুরস্কারও ঘোষণা করা হয়। স্কুটারে রেজিস্ট্রেশন নম্বর পরীক্ষা করে ঘটনার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে শুক্রবার ভোরে দেবী খেড়া এলাকায় অভিযুক্তের সন্ধান পায় পুলিশ। (আরও পড়ুন: কাশ্মীর পেল ২ জোড়া বন্দে ভারত, বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু রেল সেতু দিয়ে যেতে কত খরচ?)

আরও পড়ুন-গ্রাহকদের ৪ কোটি টাকা লোপাট! কোটায় গ্রেফতার মহিলা ব্যাঙ্ক আধিকারিক

ডিসিপি জানিয়েছেন, অভিযুক্তকে আত্মসমর্পণ করতে বলা হয়।কিন্তু অভিযোগ, পুলিশ দলকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় অভিযুক্ত। এরপরেই পুলিশের পাল্টা জবাবে গুলিবিদ্ধ হয় অভিযুক্ত। তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকেরা মৃত বলে ঘোষণা করেন।পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্ত ওই এলাকার এক দুষ্কৃতী। শহরের বিভিন্ন থানায় অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা রয়েছে।

আরও পড়ুন: আইফেল টাওয়ার থেকে ৩৫ মিটার উঁচু,মোদীর উদ্বোধন করা চেনাব সেতুতে আছে কলকাতার ছোঁয়া

অন্যদিকে, এলাকার কাছেই এক জঙ্গল থেকে শিশুকে অচৈতন্য অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিশ। বর্তমানে সরকারি হাসাতালে তার চিকিৎসা চলছে। পুলিশ জানিয়েছে, শিশুটির যৌনাঙ্গে আঘাতের চিহ্ন মিলেছে। তার অবস্থা সঙ্কটজনক। চিকিৎসকেরা জানান, শিশুটিকে ধর্ষণ করা হয়েছে। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয়েছে। তার প্লাস্টিক সার্জারি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ডিসিপি জানিয়েছেন, পকসো আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

'পাকিস্তানের আসল উদ্দেশ্য...,' সাংবাদিক পুত্রের প্রশ্নে মোক্ষম জবাব শশীর