চিৎকার নাকি শীৎকার! এই আওয়াজই পড়শিরা বুঝতে পারেননি। আর তার ফলে করে দিলেন পুলিশে ফোন। ফোন গেল উদ্ধারকারী দলের কাছেও। পড়শিদের ফোন পেয়ে ছুটে এলেন পুলিশ এবং উদ্ধারকারী দলের কর্মীরা। এসে দেখেন আওয়াজ ভিতর থেকে আসছে ঠিকই কিন্তু ঘরের দরজাও বন্ধ রয়েছে। আর ভিতর থেকে যে আওয়াজ আসছে তাতে বিপদের ইঙ্গিত দিচ্ছে। তাও আবার তরুণীর আর্তনাদ। তাই কালবিলম্ব না করে দরজা ভেঙে ঢুকে পড়লেন পুলিশ অফিসার এবং উদ্ধারকারী দল। আর ঢুকে যা দেখলেন তাতে চোখ নামিয়ে নেওয়া ছাড়া উপায় ছিল না।
আসলে তরুণীর ওটা চিৎকার ছিল না। ওটা ছিল তরুণীর শীৎকার। যা সহবাস করার সময় করছিলেন তিনি। এই শীৎকারকেই তারস্বরে চিৎকার মনে করে পড়শিরা ফোন করে দেন পুলিশে এবং উদ্ধারকারী দলকে। ফোনে তাঁরা জানান, একজন তরুণী বিপদে পড়ে সাহায্য চাইছেন চিৎকার করে। প্রতিবেশীদের থেকে এই কথা শুনে ছুটে আসেন পুলিশ অফিসার থেকে শুরু করে উদ্ধারকারী দল। তারপর ওই আবাসনে পৌঁছে দরজা ভেঙে তরুণীকে উদ্ধার করতে যান তাঁরা। কিন্তু ঘরের ভিতরে পা রেখেই দেখেন, এক দম্পতি সহবাসে লিপ্ত। আর ওই অবস্থায় চূড়ান্ত ক্লাইম্যাক্সে পৌঁছে যাওয়ার জন্যই মুখ থেকে বেরিয়ে আসে শীৎকার। আর তখন পুলিশকে দেখে আঁতকে উঠলেন তাঁরা। সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ঘটনারই ছবি এবং ভিডিয়ো ছড়িয়ে পড়েছে। যদিও তার সত্যতা যাচাই করেনি হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা ডিজিটাল।
আরও পড়ুন: জাতীয় নির্বাচনের কমিশনের সঙ্গে দেখা করতে সময় চেয়ে চিঠি, চাপ বাড়াল তৃণমূল