ভারতের প্রতিটি দর্শনীয় স্থানই অসাধারণ। আপনি প্রতিটি ঋতু অনুসারে ভারতে ভ্রমণের জন্য জায়গাটি বেছে নিতে পারেন। এছাড়াও, ভারতে আপনি কোলাহলপূর্ণ নগর জীবন থেকে শুরু করে শান্ত ও আরামদায়ক স্থান এবং সংস্কৃতিতে পরিপূর্ণ গ্রাম সবকিছুই ঘুরে দেখার সুযোগ পাবেন। যারা ভ্রমণ করতে ভালোবাসেন, তাদের জন্য এই সমস্ত জায়গাই উপযুক্ত। এখানে আমরা আপনাকে গ্রীষ্মকালে ভ্রমণের জন্য এমন জায়গাগুলি সম্পর্কে বলছি যেখানে আপনি পরিবারের সাথে যেতে পারেন।
গ্রীষ্মে বেড়াতে যাওয়ার জন্য সেরা জায়গা
১) মানালি, হিমাচল প্রদেশ
এটি একটি বিখ্যাত পাহাড়ি স্টেশন, যা তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, অ্যাডভেঞ্চার স্পোর্টস এবং কাছাকাছি সোলাং উপত্যকার জন্য পরিচিত। এই জায়গায় আপনি ট্রেকিং, প্যারাগ্লাইডিং, স্কিইং এবং কাছাকাছি জায়গায় ভ্রমণের পরিকল্পনা করতে পারেন। মার্চ থেকে জুন মাস এই স্থানটি দেখার জন্য সবচেয়ে ভালো সময়।
২) কুর্গ, কর্ণাটক
শহরের উত্তাপ থেকে বাঁচতে, কর্ণাটকের কাশ্মীর ভ্রমণের পরিকল্পনা করুন। এই স্থানটি সবুজ কফি বাগান, শান্ত উপত্যকা এবং সুন্দর জলপ্রপাতের দৃশ্যের জন্য বিখ্যাত। আপনি এখানে ট্রেকিং, দর্শনীয় স্থান পরিদর্শন, কফি বাগান এবং শীতল আবহাওয়া উপভোগ করতে পারেন। বেশিরভাগ মানুষ মার্চ থেকে মে মাসে এই জায়গায় যেতে পছন্দ করেন।
৩) লাদাখ
হিমালয় পর্বতমালার অত্যাশ্চর্য সৌন্দর্য উপভোগ করতে এখানে আসুন, এর পাথুরে চূড়া, মনোমুগ্ধকর হ্রদ এবং তিব্বতি সংস্কৃতির প্রভাব। ট্রেকিং, প্যাংগং হ্রদ পরিদর্শন, মঠ পরিদর্শন এবং ঠান্ডা মরুভূমি উপভোগ করার জন্য এই জায়গাটি দেখুন। মে থেকে অক্টোবর পর্যন্ত এখানকার আবহাওয়া মনোরম থাকে।
৪) খাজ্জিয়ার, হিমাচল প্রদেশ
ডালহৌসির বিখ্যাত পাহাড়ি স্টেশন থেকে প্রায় ২৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত, খাজ্জিয়ার একটি ছোট মালভূমি যার মাঝখানে একটি সুন্দর হ্রদ রয়েছে। চারদিকে সবুজে ঘেরা এই পাহাড়ি এলাকাটি মিনি সুইজারল্যান্ড নামে বিখ্যাত।
৫) শিমলা, হিমাচল প্রদেশ
পাহাড়ের রানী নামে বিখ্যাত সিমলা একটি শান্তিপূর্ণ স্থান। এই জায়গার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখার মতো। এই জায়গাটি বাচ্চাদের সাথে ঘুরে দেখার জন্য উপযুক্ত। ছুটির দিনে পরিবারের সাথে এখানে যেতে পারেন। সিমলায় আপনি ট্রেকিং, আইস স্কেটিং, টয় ট্রেনে চড়তেও পারেন।
পাঠকদের প্রতি: প্রতিবেদনটি প্রাথমিক ভাবে অন্য ভাষায় প্রকাশিত। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির মাধ্যমে এটির বাংলা তরজমা করা হয়েছে। HT বাংলার তরফে চেষ্টা করা হয়েছে, বিষয়টির গুরুত্ব অনুযায়ী নির্ভুল ভাবে পরিবেশন করার। এর পরেও ভাষান্তরের ত্রুটি থাকলে, তা ক্ষমার্হ এবং পাঠকের মার্জনা প্রার্থনীয়।