পারভেজ মুশারফকে নিয়ে শশী থারুর তাঁর টুইটে লেখেন,' একটা সময় ভারতের চরম শত্রু হলেও পরে ২০০২ সাল থেকে দুই দেশের মধ্যে শান্তি স্থাপনে উদ্যোগী ছিলেন পারভেজ মুশারফ। রাষ্ট্রসংঘে তাঁর সঙ্গে দেখা হয়েছে অনেকবার। কূটনৈতিক ক্ষেত্রে ছিল তাঁর স্পষ্ট ধারণা।' এরসঙ্গেই শশী থারুর টুইটের শেষে লেখেন,'রেস্ট ইন পিস'। শশী থারুরের টুইটকে কার্যত একহাত নিয়ে নেয় বিজেপি।
পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট পারভেজ মুশারফের জীবনাবসান ঘিরে শোকবার্তা উঠে এসেছে পাকিস্তানের রাজনৈতিক মহল সমেত বিভিন্ন তরফ থেকে। ভারত পাকিস্তান রক্তক্ষয়ী কার্গিল যুদ্ধে বারবারই অন্যতম কেন্দ্রীয় চরিত্র হিসাবে উঠে আসে পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রেসিডেন্টের নাম। এদিকে, তাঁর প্রয়াণের সংবাদ ছড়িয়ে পড়তেই কংগ্রেসের সাংসদ শশী থারুরের শোকজ্ঞাপনমূলক এক টুইট ঘিরে ভারতের জাতীয় রাজনীতি সরগরম হয়েছে। শশীর টুইট নিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিজেপি।
পারভেজ মুশারফকে নিয়ে শশী থারুর তাঁর টুইটে লেখেন,' একটা সময় ভারতের চরম শত্রু হলেও পরে ২০০২ সাল থেকে দুই দেশের মধ্যে শান্তি স্থাপনে উদ্যোগী ছিলেন পারভেজ মুশারফ। রাষ্ট্রসংঘে তাঁর সঙ্গে দেখা হয়েছে অনেকবার। কূটনৈতিক ক্ষেত্রে ছিল তাঁর স্পষ্ট ধারণা।' এরসঙ্গেই শশী থারুর টুইটের শেষে লেখেন,'রেস্ট ইন পিস'। শশী থারুরের টুইটকে কার্যত একহাত নিয়ে নেয় বিজেপি। পাল্টা বার্তায় বিজেপির কটাক্ষ যায় শশী থারুরের দিকে। বিজেপির তরফে শেহজাদ পুনাওয়ালা বলেন, শশী থারুর তাঁর প্রশংসা করেছেন, যিনি ‘ওসামা বিন লাদেনের প্রশংসা করেছেন’। একইসঙ্গে পুনাওয়ালা টুইটে লেখেন, ‘একটা সময় মুশারফ রাহুল গান্ধীরও প্রশংসা করে তাঁকে ভদ্রলোক বলেছিলেন।’ এছাড়াও 'রাহুলকে সমর্থন'-মূলক বার্তা দিয়েছিলেন মুশারফ বলে দাবি করেন পুনাওয়ালা। বিজেপি নেতা শেহজাদ পুনাওয়ালা বলেন,'হয়তো সেই কারণেই কার্গিল যুদ্ধ ও সন্ত্রাসের নেপথ্যের কারিগরকে সমর্থন করছেন শশী থারুর।'