আজকাল, ডায়াবিটিস এমন একটি সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে যা শিশু এবং প্রাপ্তবয়স্ক উভয়েরই হয়। মানসিক চাপ এবং খারাপ জীবনযাত্রার কারণে, আজকের তরুণদের মধ্যেও এই রোগের ঝুঁকি বেড়েছে। যদিও এটি একটি সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে, এটি যে কারও জন্য বেশ মারাত্মক প্রমাণিত হতে পারে। যদি সঠিক সময়ে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ না করা হয়, তবে এটি কিডনি, হৃদপিণ্ড, রক্তচাপ বা দৃষ্টিশক্তির উপর প্রভাব ফেলতে পারে। এই সমস্যাটি নির্মূল করতে এবং দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা স্বাভাবিক করার জন্য, বাবা রামদেব বেশ কিছু টিপস শেয়ার করে চলেছেন। ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য তাঁর প্রস্তাবিত পাঁচটি টিপস এখানে আপনাদের জানাচ্ছি।
১) ঘৃতকুমারী বাটারমিল্কের সাথে খান
ঘৃতকুমারীর সঙ্গে বাটারমিল্ক খেলেও রক্তে শর্করার মাত্রা স্বাভাবিক করা যায়। এটি খেতে অ্যালোভেরার কিছু টুকরো কেটে নিন। তারপর এর পাল্প বাটার মিল্কের সাথে মিশিয়ে পান করুন।
২) ত্রিফলা গুঁড়ো খুবই উপকারী
ত্রিফলা গুঁড়ো অনেক সমস্যা মোকাবেলায় সাহায্য করতে পারে। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্যও ভালো। এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতেও খুবই উপকারী প্রমাণিত হতে পারে।
৩) যোগব্যায়াম কাজটি করবে
বাবা রামদেব ডায়াবিটিস থেকে মুক্তি পেতে প্রতিদিন কপালভাতি, অনুলোম-বিলোম, ভস্ত্রিকা, ভ্রামরি, উদিত এবং উজ্জয়ী প্রাণায়াম করার পরামর্শ দেন। এই যোগাসনগুলি রক্ত এবং শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে কাজ করে।
৪) মধুর সঙ্গে এই জিনিসগুলো মিশিয়ে পান করুন
বর্ধিত চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে, পেঁয়াজের রস, লেবুর রস, আদার রস, রসুনের রস এক চামচ করে নিন এবং তারপর ভালো করে রান্না করে ঘন করে নিন। তারপর এতে সমপরিমাণ মধু মিশিয়ে একপাশে রেখে দিন। এবার প্রতিদিন এক চামচ করে পান করুন। এটি ডায়াবিটিসের পাশাপাশি কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করতে পারে।
৫) এই রস উপকারী
বাবা রামদেব ডায়াবিটিস মোকাবেলার বিভিন্ন প্রতিকার শেয়ার করেছেন। তিনি এমন একটি রসের কথাও বলেন যা একটি করলা, একটি শসা এবং একটি টমেটোর সাথে ১০-১২টি চিরসবুজ ফুল, কিছু অ্যালোভেরা, অশ্বগন্ধা, তুলসী, আমলকী, গুল্ম মিশিয়ে তৈরি করতে হয়। একটি রস তৈরি করুন এবং তারপর খালি পেটে পান করুন। যদি সব উপকরণ না পাওয়া যায় তাহলে শুধু শসা, করলা এবং টমেটো দিয়েই জুস বানাতে পারেন।
দাবিত্যাগ: এই নিবন্ধে উল্লিখিত পদ্ধতি, পদ্ধতি এবং দাবিগুলি শুধুমাত্র পরামর্শ হিসাবে গ্রহণ করা উচিত। এই ধরনের যেকোনো চিকিৎসা/ঔষধ/খাদ্য এবং পরামর্শ অনুসরণ করার আগে, একজন ডাক্তার বা বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করুন।
পাঠকদের প্রতি: প্রতিবেদনটি প্রাথমিক ভাবে অন্য ভাষায় প্রকাশিত। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির মাধ্যমে এটির বাংলা তরজমা করা হয়েছে। HT বাংলার তরফে চেষ্টা করা হয়েছে, বিষয়টির গুরুত্ব অনুযায়ী নির্ভুল ভাবে পরিবেশন করার। এর পরেও ভাষান্তরের ত্রুটি থাকলে, তা ক্ষমার্হ এবং পাঠকের মার্জনা প্রার্থনীয়।