শরীরে জমে থাকা চর্বি কেবল শারীরিক সৌন্দর্য নষ্ট করে না, স্বাস্থ্যের উপরও খারাপ প্রভাব ফেলে। আজকাল মানুষ ওজন এবং চর্বি কমাতে নির্বিচারে ওজেম্পিক ব্যবহার করছে। এই ধরনের ওষুধ বা ইনজেকশন ব্যবহার স্বাস্থ্যের উপর খারাপ প্রভাব ফেলে। এমন পরিস্থিতিতে, পুষ্টিবিদ সাক্ষী লালওয়ানি ইনস্টাগ্রামে এমন ৩টি পানীয়ের কথা জানিয়েছেন যা ওজেম্পিককে হারাতে পারে। এবং কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই চর্বি পোড়াতে পারে।
১) মরিঙ্গা এবং পুদিনা ডিটক্স ওয়াটার - হরমোনাল ফ্যাট বার্নার এই পানীয়টি তৈরি করতে, ১ গ্লাস গরম জলে ১ চা চামচ মরিঙ্গা পাউডার এবং গুঁড়ো পুদিনা পাতা যোগ করুন। এই জিনিসগুলি ৫ মিনিট জলে ভিজিয়ে রাখার পর, এই পানীয়টি পান করুন। এই পানীয় রক্তে শর্করার ভারসাম্য বজায় রাখে এবং কর্টিসল কমায়। এই পানীয়টি লিভার ডিটক্সকেও সমর্থন করে। ওজন কমানোর সময় এই পানীয়টি আয়রন এবং শক্তি বাড়াতে পারে। আপনি দুপুরে বা খাবারের মধ্যে এই পানীয়টি পান করতে পারেন।
২) কালোজিরার জল - পেটের চর্বি কমাতে এই পানীয়টি তৈরি করতে, ১.৫ কাপ জলে আধা চা চামচ কালোজিরা ৫ মিনিটের জন্য ফুটিয়ে নিন। তারপর এটি ছেঁকে নিন এবং গরম পান করুন। এই পানীয়টি, যা প্রাকৃতিকভাবে বিপাককে সমর্থন করে, থার্মোজেনেসিস বৃদ্ধি করে। এটি বাদামী চর্বি সক্রিয় করে এবং সাদা চর্বি পোড়ায়। এই পানীয়টি পান করলে থাইরয়েডের স্বাস্থ্য উন্নত হয়। এই পানীয়টি পান করার সবচেয়ে ভালো সময় হল সকালে খালি পেটে।
৩) কাঠের আপেল পাতা এবং আদা জল - পেট ফাঁপা দূর করার জন্য সবচেয়ে ভালো। এই পানীয়টি তৈরি করতে, ২ কাপ জলে ৪-৫টি কাঠের আপেল পাতা এবং আধা ইঞ্চি আদা ফুটিয়ে নিন। তারপর যখন জল ১ কাপ পর্যন্ত থেকে যায়, তখন ছেঁকে নিন এবং চুমুক চুমুক করে পান করুন। এই পানীয়টি অন্ত্রের আস্তরণ মেরামত করে। এটি ইনসুলিন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। দুপুরের খাবারের পর বা সন্ধ্যার সময় এই পানীয়টি পান করার সবচেয়ে ভালো সময়।
পাঠকদের প্রতি: প্রতিবেদনটি প্রাথমিক ভাবে অন্য ভাষায় প্রকাশিত। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির মাধ্যমে এটির বাংলা তরজমা করা হয়েছে। HT বাংলার তরফে চেষ্টা করা হয়েছে, বিষয়টির গুরুত্ব অনুযায়ী নির্ভুল ভাবে পরিবেশন করার। এর পরেও ভাষান্তরের ত্রুটি থাকলে, তা ক্ষমার্হ এবং পাঠকের মার্জনা প্রার্থনীয়।