Kitchen Hacks: ছয় মাস টাটকা থাকবে বাঁধাকপি! ফ্রিজে রাখার আগে করুন এই ছোট্ট কাজ
1 মিনিটে পড়ুন Updated: 25 Feb 2025, 02:04 PM IST
বাংলা নিউজ > টুকিটাকি > Kitchen Hacks: ছয় মাস টাটকা থাকবে বাঁধাকপি! ফ্রিজে রাখার আগে করুন এই ছোট্ট কাজ
পরবর্তী খবর
Kitchen Hacks: বাঁধাকপি এখনও সারা বছরই বাজারে পাওয়া যায়। কিন্তু শীতের মরসুমি সবজির স্বাদ একেবারেই আলাদা। তাই ঠাণ্ডা থাকতে থাকতে বাঁধাকপি কিনে রাখেন অনেকেই। কিন্তু ফ্রিজে কীভাবে রাখলে দীর্ঘদিনসতেজ থাকবে? আসুন জেনে নেওয়া যাক কিছু বিশেষ টিপস। এগুলি মেনে চললে বেশ কয়েক মাস পর্যন্ত তরতাজা থাকে বাঁধাকপি।
বাঁধাকপি দীর্ঘদিন সতেজ রাখার টিপস
১. ফ্রিজে এভাবে রাখুন - ভালো করে কেটে ধুয়ে ফ্রিজের বাস্কেটে একটি বায়ুনিরোধক প্যাকেটে ভরে রেখে দিন। বায়ুনিরোধক প্যাকেটের বদলে কৌটোও ব্যবহার করতে পারেন। এভাবে প্রায় এক মাস পর্যন্ত বাঁধাকপি টাটকা রাখা সম্ভব। কৌটা বা প্লাস্টিকে রাখার আগে জল ঝেড়ে নিতে হবে ভালো করে। জল থেকে গেলে চলবে না।
আরও পড়ুন - চিকেন পক্সে কোন কোন খাবার সুপারফুড? কোন খাবার এড়িয়ে চলবেন? রইল স্পেশাল ডায়েট
২. বাঁধাকপি মজিয়ে রাখতে পারেন - বিখ্যাত কোরিয়ান খাবার কিমচি এভাবেই তৈরি হয়। বড় একটি স্বচ্ছ পাত্রে নুন, পছন্দ মতো নানারকম মশলা, জল এবং ভিনিগার দিয়ে একটি মিশ্রণ বানিয়ে নিয়ে ওর মধ্যে বাঁধাকপি কেটে ভিজিয়ে রাখুন। খেয়াল রাখতে হবে, বাঁধাকপির পাতা যাতে জলের মধ্যে ডুবে থাকে। এবার পাত্রের মুখ আটকে দিন। এমনভাবে বন্ধ করতে হবে, যাতে বাইরের হাওয়া ভিতরে না যেতে পারে। এভাবে প্রায় এক বছর টাটকা রাখা যায় বাঁধাকপি।
আরও পড়ুন - জিন নয়, বেশিরভাগ মানুষের বাঁচামরার হিসেব নাকি এদের হাতেই, চমক গবেষণায়
৩. ফ্রোজেন অবস্থায় রাখতে পারেন - আজকাল খাবারের নানা দ্রব্য দীর্ঘদিন টাটকা রাখতে অনেকেই ফ্রোজেন বা হিমায়িত অবস্থায় রাখেন। এই অবস্থায় থাকলে খাবারে ব্যাকটেরিয়া বা ছত্রাকের প্রভাব পড়ে না। বাঁধাকপিও সেভাবে রাখা যেতে পারে। এর জন্য বাঁধাকপি কেটে ২-৩ মিনিট ফুটিয়ে বরফ-জলে ডুবিয়ে ২ মিনিট রাখুন। এর পর ভালো করে জল ঝেড়ে একটি ফ্রিজার সেফ ব্যাগ বা জিপলক ব্যাগের মধ্যে ভরে ডিপ ফ্রিজে রেখে দিন। ডিপ ফ্রিজের তাপমাত্রা ১৮ ডিগ্রির কম হওয়া বাঞ্ছনীয়।
পাঠকদের প্রতি: প্রতিবেদনটি স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সাধারণ জ্ঞানের ভিত্তিতে লেখা হয়েছে। এখানে লেখা কথার ভিত্তিতে কোনও পদক্ষেপ না করার অনুরোধ করা হচ্ছে। স্বাস্থ্য নিয়ে যে কোনও প্রশ্ন, যে কোনও সমস্যার সমাধানের জন্য চিকিৎসক বা পেশাদার বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।