বাংলা নিউজ > বায়োস্কোপ > Vedang Raina: দ্বিতীয় ছবিতেই আলিয়ার সঙ্গে স্ক্রিন ভাগ, তবুও বেদাং বললেন, 'নিজের পরিচয় ভোলা যাবে না...'
পরবর্তী খবর
বেদাঙ্গ রায়নার কাছে শোবিজে তাঁর যাত্রা ছিল পাগল করা। জোয়া আখতারের দ্য আর্চিস নিয়ে শুরু হয়েছিল তাঁর অভিনয় জীবন। এরপরে অভিনেতা আলিয়া ভাট, জিগরার সঙ্গে আসন্ন থ্রিলারে ছিলেন তিনি। অভিনেতা এটিকে ধীরে ধীরে গ্রহণ করে নেওয়ার মেজাজে নেই এবং স্বীকার করেছেন যে তিনি এখনও নতুন খ্যাতিতে ধীরে ধীরে অভ্যস্ত হয়ে উঠছেন।
আরও পড়ুন: (রানি-রাজার পর ‘টেক্কা’র জোকারের সঙ্গে আলাপ করালেন দেব! ঝাড়ু হাতে প্রকাশ্যে ধরা দিলেন ‘ইকলাখ’)
সম্প্রতি সিঙ্গাপুরের গার্নিয়ার গ্রিন অ্যাকাডেমির অনুষ্ঠানে বলিউডে তাঁর যাত্রা এবং সঙ্গীতের প্রতি তাঁর ভালবাসার কথা তুলে ধরেন গার্নিয়ার ইন্ডিয়ার মুখ হিসাবে ঘোষিত অভিনেতা।
তার কর্মজীবনে অভিনেতা
দ্য আর্চিস (২০২৩) দিয়ে আত্মপ্রকাশ করেছিলেন বেদাং। এতে অগস্ত্য নন্দ, খুশি কাপুর এবং সুহানা খানও ছিলেন। এবার তাঁকে দেখা যাবে 'ভাসান বালার 'জিগরা' ছবিতে, যা চলতি বছরের অক্টোবরে মুক্তি পাবে।
বেদাং হিন্দুস্তান টাইমসকে বলেন, 'ডেবিউয়ের পর আলিয়ার সঙ্গে 'জিগরা' করতে গিয়েছিলাম। আমি এখন এটি সম্পর্কে কথা বলতে পারি, যা পরাবাস্তব বলে মনে হয়। সেটে আমার প্রথম দিন থেকেই একটি উন্মাদের মতো যাত্রা ছিল।'
তিনি আরও বলেন, ‘দ্য আর্চিস-এ কাজ করা সেই সময় স্বপ্ন সত্যি হওয়ার মতো ছিল। আলিয়া ও ভাসান (বালা) স্যারের সঙ্গে আমার দ্বিতীয় ছবি জিগরার জন্য কাজ করা আরও বড় স্বপ্ন ছিল। এটি একটি বিশাল সম্মান এবং বিশাল সুযোগ ছিল। আমি এই প্রকল্পটি প্রকাশ্যে আসার জন্য এবং গোটা জগতকে দেখানোর জন্য খুব উত্তেজিত।’
আরও পড়ুন: (পুজোর আগে পার্লার যাওয়ার সময় নেই? চুল সিল্কি স্মুদ করতে বাড়িতেই বানান স্পা)
নিজের 'উন্মাদ' যাত্রা সম্পর্কে বলতে গিয়ে বেদাং বলেন, ‘০ থেকে ১০০০ থেকে ২০০০ হয়ে গেছে। তাই আমি খুব উত্তেজিত এবং ভবিষ্যতে যা ঘটতে চলেছে তার জন্য আমি উন্মুখ হয়ে আছি।’
খ্যাতির চেষ্টায় স্পটলাইটে আসা বেদাংয়ের জন্য নতুন কিছু ছিল এবং তিনি এখনও এটির সাথে সামঞ্জস্য করার চেষ্টা করছেন।
‘আমার জন্য, অনেক টেকওয়ে ছিল কারণ এই জিনিসগুলির বেশিরভাগই আমার জন্য নতুন ছিল। আমি যে লাইমলাইটে আছি সেটা আমার কাছে নতুন।’ বেদাং আরও বলেন, ‘রাস্তার একজন আমাকে চিনতে পারলেও সেটা আমার কাছে একেবারেই নতুন। জীবনে কখনো ভাবিনি এমনটা হবে।’
'এই সব কিছুতে অভ্যস্ত হতে কিছুটা সময় লাগে। বদলে যায় আপনার জীবনও। আমি যা বুঝতে পেরেছি এবং আমার এক নম্বর টেকওয়ে হয়েছি, তা হ'ল সর্বদা নিজের মতো থাকা। কারণ ইন্ডাস্ট্রির প্রকৃতি অনুযায়ী আপনার চারপাশে অনেক পরিবর্তন আসবে। নিজের রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে। আপনি এই সমস্ত কিছুর মধ্যে আপনার নিজের পরিচয় ভুলে যেতে পারবেন না।' অভিনেতা যোগ করেছেন, তিনি গার্নিয়ার ইন্ডিয়ার জেন জেড আইকন হতে পেরে অত্যন্ত খুশি এবং 'গ্রিন বিউটি'-তে আলোকপাত করার জন্য কাজ করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ, যার জন্য তিনি সিঙ্গাপুরের গার্নিয়ার গ্রিন একাডেমিতেও গিয়েছিলেন টেকসই ত্বকের যত্নের গুরুত্ব বোঝার জন্য।
আরও পড়ুন: (এক হাতে সন্তান, অন্য হাতে ফুড ডেলিভারি, সোনুর লড়াইকে বাহবা সোশ্যাল মিডিয়ার)
তিনি স্বীকার করেছেন যে তিনি এখনও মনোযোগে অভ্যস্ত হয়ে উঠছেন, 'এটি অনেক মাস ধরে আমাকে হতবাক korechকরেছে। এখন ছয় মাস পর আমি কিছুটা অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছি।