Bangladesh Love Story: দুজনের বয়সের ফারাক ৪২ বছর। একাদশ শ্রেণির ছাত্রী সিনথিয়া ইসলাম তিশা। তিনি বিয়ের করেছেন ৬০ বছরের খন্দকার মোস্তাক আহমেদকে। বং গাইয়ের মন্তব্য, ‘দাদু একটা রিং, এক লক্ষ টাকা, মাঝে মাঝে শপিং, মাঝে মাঝে কক্সবাজার ঘুরতে নিয়ে গেলে আমি তোমায় বিয়ে করে নেব'।
অসম বয়সী দুজনের লাভস্টোরি হট টপিক।
বাংলাদেশের এক ১৮-র তরুণী বিয়ে করেছেন বছর ৬০-এর এক ব্যক্তিকে। দুজনের বয়সের ব্যবধান প্রায় ৪২ বছর। অসম বয়সী দুজনের লাভস্টোরি নিয়ে তুমুল চর্চা চলছে নেটদুনিয়ায়। ওই ব্যক্তির বয়স নাকি আবার কনের বাবার থেকে ৮ বছর বেশি। কিন্তু এতে কোনও সমস্যা নেই ওই জুটির। আর দুনিয়া কী বলছে তাঁদের সম্পর্ক নিয়ে?
ঢাকার মতিঝিলের আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের একাদশ শ্রেণির এক ছাত্রী সিনথিয়া ইসলাম তিশা। তিনি বিয়ের করেছেন ৬০ বছরের খন্দকার মোস্তাক আহমেদকে। বাংলাদেশের অসম বয়সী দম্পতির একটি টুকরো ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ার পাতায় শেয়ার করেছেন বং গাই। সেখানেই খন্দকার মোস্তাক বলছেন, ‘আমাকে তার খুব ভালো লাগে’। এরপরই তাঁদের ৪২ বছর বয়সের ফারাক শুনে রীতিমতো চমকে গিয়েছেন কিরণ দত্ত। থর থর করে কাঁপতে শুরু করেছে তাঁর কণ্ঠস্বর। বং গাইয়ের কথায়, ‘কত বছরের গ্যাপ আছে! ৪২। এ তো বাবার চেয়েও বড়। মোটেও ইনি সুগার ড্যাডি না। ইনি সুগার দাদু’। আরও পড়ুন: ৬০ বছরের মোস্তাকের মধ্যে কোন জিনিস দেখেছেন, কেন তাঁকে বিয়ে করলেন, জানালেন ১৮-র তিশা
পরক্ষণে খন্দকার মোস্তাক বলছেন, ‘অনেকেই বলে সে টাকার জন্য আমাকে বিয়ে করেছে। মোটেই তেমনটা নয়। ব্যস একটা ডায়মন্ডের রিং দিয়েছি। এক লক্ষ টাকা সেলামি দিয়েছি। এরপর শপিং করে আসল আমরা চলে গেলাম কক্সবাজারে’। শুনে বং গাইয়ের মন্তব্য, ‘দাদু একটা রিং, এক লক্ষ টাকা, মাঝে মাঝে শপিং, মাঝে মাঝে কক্সবাজার ঘুরতে নিয়ে গেলে আমি তোমায় বিয়ে করে নেব। আমি ওরিয়েন্টেশন চেঞ্জ করে গে হয়ে যাব দাদু। আমার মতো অনেক ছেলেরাই রাজি হয়ে যাবে, তাই তো! খাবো দাবো ঘুমাবো, একটু ব্যথা করবে, ঠিক আছে সহ্য করে নেব। দ্যাখো সাক্সেসের মূল মন্ত্র এটা, গ্রাউন্ড লেবেল থেকে মানে বটম থেকে শুরু করতে হয়’।