আজ মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচন। এরই সঙ্গে আজ ঝাড়খণ্ডের দ্বিতীয় দফার ভোটগ্রহণ। এছাড়া আজ উত্তরপ্রদেশের ৯টি বিধানসভা আসনের উপির্বাচন। এছাড়া কেরল, উত্তরাখণ্ড এবং পঞ্জাবের আরও ৬ আসনের বিধানসভা নির্বাচন। মহারাষ্ট্র এবং ঝাড়খণ্ড নির্বাচনের যাবতীয় আপডেট পেতে চোখ রাখুন হিন্দুস্তান টাইমস বাংলার ব্লগে।
মোটের উপরে শান্তিতেই মিটল ভোট, অনেকটা ব্যবধানে মহারাষ্ট্রকে 'হারাল' ঝাড়খণ্ড
নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত মহারাষ্ট্রে ভোট পড়েছে ৫৮.২২ শতাংশ। ঝাড়খণ্ডে ৬৭.৬ শতাংশ ভোট পড়েছে। দুই রাজ্যেই ভোটগ্রহণ-পর্ব প্রায় শেষের দিকে। কিছুক্ষণ পরেই এক্সিট পোলের ফলাফল সামনে আসবে। মোটের উপরে শান্তিতেই মিটেছে দুই রাজ্যের ভোট।
এক্সিট পোলের রেজাল্ট দেখুন HT বাংলায়
মহারাষ্ট্র এবং ঝাড়খণ্ডের ভোটগ্রহণ পর্ব প্রায় শেষের দিকে চলে এসেছে। এবার এক্সিট পোল বা বুথফেরত সমীক্ষার ফলাফল সামনে আসবে। আর সেই বুথফেরত সমীক্ষা বা এক্সিট পোলের লাইভ আপডেট দেখুন হিন্দুস্তান টাইমস বাংলায় - ক্লিক করুন এখানে
‘আমরা এখানে বাংলা বলি মানে এই নয় যে আমরা বাংলাদেশি’
ঝাড়খণ্ডের মন্ত্রী এবং বর্তমান বিধায়ক তথা জামতাড়ার প্রার্থী ইরফান আনসারি বলেছেন, ‘...আমি সবাইকে বাইরে বেরিয়ে ভোট দেওয়ার জন্য অনুরোধ করতে চাই... আমরা সাঁওতাল পরগনার সমস্ত আসনে বিশাল ব্যবধানে জিততে যাচ্ছি। বিজেপি শেষ হতে চলেছে। আপনারা গুজরাট থেকে এসেছেন, মধ্যপ্রদেশ থেকে এসেছেন অসম থেকে এসেছেন। এখানের বিষয়ে কিছু জানেন না। আমাদের এখানে সবাই বাংলায় কথা বলে। হিন্দু, আদিবাসীরা বাংলায় কথা বলুন, মুসলমানরাও বাংলায় কথা বলে। তার মানে এই না যে আমরা বাংলাদেশি... লোকেরা এই প্রচারকে প্রত্যাখ্যান করেছে... ঝাড়খণ্ড বাংলাদেশের সাথে সীমান্ত ভাগই করে না…’
ভোটদানে বাধা পাওয়া ভোটাররা যেন আবার বুথে যান: অখিলেশ
এসপি সভাপতি অখিলেশ যাদব বলেন, ‘আমরা সেই সমস্ত ভোটারদের কাছে আবেদন করছি যাদের আগে ভোট দেওয়া থেকে বিরত করা হয়েছিল… তাঁরা যেন আবার গিয়ে ভোট দেওয়ার চেষ্টা করেন।’
উত্তরপ্রদেশের উপনির্বাচনে হেরে যাচ্ছে বিজেপি, দাবি ডিম্পল যাদবের
এসপি নেতা ডিম্পল যাদব বলেছেন, উত্তরপ্রদেশ উপনির্বাচনে হেরে যাচ্ছে বিজেপি। তারা গুজব ছড়াচ্ছে। এর থেকেই বোঝা যায় যে বিজেপি ভীত এবং হেরে যাচ্ছে। যেখানেই নির্বাচন হচ্ছে, সেখানেই বিজেপির গুণ্ডামি সামনে আসছে। সরকারি প্রশাসনও বিজেপির দালালের মতো কাজ করছে।
মহারাষ্ট্রে ভোটের হার কত?
নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, দুপুর ১টা পর্যন্ত মহারাষ্ট্রে ভোট পড়েছে মাত্র ৪৭.৯২ শতাংশ।
ঝাড়খণ্ডে ভোটের হার কত?
নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, দুপুর ১টা অবধি ঝাড়খণ্ডে ভোট পড়েছে মাত্র ৩২.১৮ শতাংশ।
‘গণতন্ত্রের উৎসব চলছে’, বললেন দেবেন্দ্র
মহারাষ্ট্রের ডেপুটি সিএম দেবেন্দ্র ফড়নাভিস বলেন, ‘আমি প্রত্যেকের কাছে আবেদন করছি যে গণতন্ত্রের উৎসব চলছে এবং গণতন্ত্রে অংশগ্রহণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যারা তাদের সরকারের কাছে প্রত্যাশা করেন, তাদের জন্য ভোট দিতে আসা আরও গুরুত্বপূর্ণ। সবার ভোট দেওয়া উচিত।’
ভোট দিলেন একনাথ
ভোট দেওয়ার পরে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে আজ বললেন, 'আজ গণতন্ত্রের উত্সব এবং প্রত্যেকের এতে অংশগ্রহণ করা উচিত এবং ভোট দেওয়া উচিত। এটি মহারাষ্ট্র, গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করবে। মানুষ ২০১৯ সালে যা হয়েছিল তা ভুলে যায়নি, জনমত মহাযুতির জন্য ছিল। কিন্তু মহাযুতি পারেনি। সরকার গঠন করে মহা বিকাশ আঘাড়ি। জনগণ ২.৫ বছর তাদের শাসন দেখেছে। আর আমরা যে উন্নয়ন করেছি তাও মানুষ দেখেছে। আমরা লাডলি বেহনা সহ অনেক পরিকল্পনা শুরু করেছি... মহাযুতি বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সরকার গঠন করবে।'
প্রিয়াঙ্কার আর্জি
সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স-এ একটি পোস্টে প্রিয়াঙ্কা গান্ধী বলেন, ‘মুদ্রাস্ফীতি, বেকারত্ব, অর্থনৈতিক সংকট এবং আপনি যে দৈনন্দিন সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছেন তার বিরুদ্ধে ভোট দিন। আমাদের সংবিধান আপনাকে আপনার ভোট দিয়ে এমন একটি সরকার বেছে নেওয়ার ক্ষমতা দিয়েছে যা শুধুমাত্র আপনার জন্য কাজ করে।’
‘এটা হাস্যকর…’, ভোট দিয়ে বললেন বিশাল দাদলানি
সঙ্গীতশিল্পী বিশাল দাদলানি নিজের ভোটাধিকার প্রয়োগ করার পরে মুম্বইয়ের ভোটারদের উদ্দেশ বলেন ‘আমি আপনাদের সবার কাছে আবেদন করছি, অনুগ্রহ করে আসুন এবং ভোট দিন। এটা হাস্যকর যে আমাদের কাছে এসে আপনার ভোট দেওয়ার জন্য আবেদন করতে হবে। এটি আপনার রাজ্য, আপনার দেশ। যদি দেশের প্রতি ভালোবাসা থাকে তবে দয়া করে আসুন এবং ভোট দিন। গ্রামীণ মহারাষ্ট্র তো ভোট দেওয়ার জন্য প্রস্তুত...’
ভোট দিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল
মুম্বইয়ে ভোট দিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল, তাঁর স্ত্রী এবং তাঁদের ছেলে। ভোট দিয়ে পরিবার নিয়ে হাসি মুখে কালি লাগানো আঙুল দেখালেন পীযূষ।
গিরিডিতে ভোট দিলেন বাবুলাল মারান্ডি
বিজেপি রাজ্য সভাপতি বাবুলাল মারান্ডি ঝাড়খণ্ডের গিরিডিতে একটি ভোটকেন্দ্রে ভোট দিয়েছেন। বাবুলাল এই নির্বাচনে ধনওয়ার আসন থেকে প্রার্থী হয়েছেন।
‘প্রথমবার একা ভোট দিচ্ছি’, বললেন জিশান সিদ্দিকি
ভোট দিতে আসা জিশান সিদ্দিকি বলেন, ‘প্রথমবার আমি একা ভোট দিতে এসেছি। আমার বাবা (বাবা সিদ্দিকি) আর নেই। তবে আমি জানি আমার বাবা আমার সাথে আছেন। এই আবহে আমি এখানে এসে ভোট দিয়েছি। সকালে কবরস্থানে গিয়ে নিজর দিন শুরু করেছি... আমার মনে হয় সবার ভোট দেওয়া উচিত।’
৯টা পর্যন্ত ৬.৬১ শতাংশ ভোট পড়েছে মহারাষ্ট্রে
মহারাষ্ট্র নির্বাচন 2024 লাইভ: ভারতের নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুসারে, মহারাষ্ট্রে সকাল ৯টা পর্যন্ত ৬.৬১ শতাংশ ভোট পড়েছে।
গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগের পর সকলকে ভোটদানের আবেদন অক্ষয়ের
আজ জুহুর শিক্ষাভবন ভোট কেন্দ্রে ভোটদিতে পৌঁছেছিলেন অক্ষয় কুমার। বুথকেন্দ্রে ব্যবস্থাপনায় মুগ্ধ হয়ে যান অক্ষয়। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, বয়স্কদের জন্য আলাদা লাইন, এসব দেখে বেশ খুশি ছিলেন অক্ষয়। সুপারস্টারকে দেখে পাপারাৎজিরা বলেন, ‘আপনি সবথেকে সকালে ভোট দিতে চলে এসেছেন।’ উত্তরে পাল্টা অক্ষয় বলেন, ‘আপনারা তো আমার থেকেও আগে পৌঁছে গিয়েছেন।’ সকলের উদ্দেশ্যে তাঁর বার্তা, ‘আপনারা সকলে আসুন, ভোট দিন, এটা কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।’
মেয়ের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ নিয়ে মুখ খুললেন শরদ
ভোট দেওয়ার পরে, এনসিপি-এসসিপি প্রধান শরদ পাওয়ার বলেন, ‘মানুষের ভোট দেওয়া উচিত এবং আমি নিশ্চিত যে মহারাষ্ট্রের মানুষ শান্তিপূর্ণ উপায়ে বিপুল সংখ্যক ভোট দেবেন। ২৩ নভেম্বরের পরে কাকে সরকার চালানোর দায়িত্ব দেওয়া হবে তা স্পষ্ট হবে।’এদিকে সুপ্রিয়া সুলের বিরুদ্ধে ওঠা বিটকয়েন অভিযোগের বিষয়ে শরদ পাওয়ার বলেন, '...যে ব্যক্তি অভিযোগ করেছেন তিনি জেলে ছিলেন। একমাত্র বিজেপিই এমন মানুষকে সঙ্গে নিয়ে এই সব অভিযোগ করতে পারে।'
মুম্বইয়ে ভোট দিলেন কবীর-আলি
মুম্বইয়ে ভোট দিতে এলেন সিনেমা নির্মাতা কবীর খান, অভিনেতা আলি ফজলরা।
ভোট দিয়ে জয়ের বিষয়ে আত্মবিশ্বাসী অজিত পাওয়ার
সকাল সকাল ভোট দিলেন মহারাষ্ট্রের উপ-মুখ্যমন্ত্রী তথা বারামতীর এনসিপি প্রার্থী অজিত পওয়ার। ভোট দিয়ে বেরিয়ে বিজেপি-শিবসেনা-এনসিপি জোট সরকার গড়ার ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাসী শোনাল তাঁকে।
ভোট দিলেন সচিন
স্ত্রী এবং মেয়েকে নিয়ে মুম্বইয়ে ভোট দিলেন প্রাক্তন ক্রিকেটার সচিন তেন্ডুলকর। নিজের ভোটাধিকার প্রয়োগের পর তিনি সকলকে ভোটদানের আর্জি জানান।
আজ ঝাড়খণ্ডেরও দ্বিতীয় দফার নির্বাচন
ঝাড়খণ্ডের ৮১টি বিধানসভা আসনের মধ্যে প্রথম দফায় গত ১৩ নভেম্বর ৪৩টিতে ভোটগ্রহণ হয়েছিল। বুধবার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বাকি ৩৮টি আসনে। দ্বিতীয় দফার ভোটে গুরুত্বপূর্ণ প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন (বরহেট), তাঁর স্ত্রী কল্পনা (গাঁডেয়), ভাই বসন্ত (দুমকা), বিজেপির রাজ্য সভাপতি বাবুলাল মরান্ডি (ধনওয়ার) এবং প্রাক্তন হেমন্তের বৌদি তথা বিজেপি নেত্রী সীতা (জামতাড়া)।
ফ্যাক্টর বিদর্ভ
বিদর্ভের ১১টি জেলার ৬২টি বিধানসভা আসন আছে। ২০১৪ সাল থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত দেবেন্দ্র ফড়ণবীস যে মহারাষ্ট্রের কুর্সিতে ছিলেন, তাতে বিদর্ভ অঞ্চলের বিশেষ ভূমিকা ছিল। শুধু ফড়ণবীস নন, প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি নানা পাটোলে, বিজেপি সভাপতি চন্দ্রশেখর বাওয়ানকুলে-সহ একাধিক হেভিওয়েট নেতা লড়াই করছেন বিদর্ভ থেকে।
মহারাষ্ট্রের কোন অঞ্চলে কত আসনের লড়াই?
মহারাষ্ট্রের ভোট-মানচিত্রে মোট ছ'টি অঞ্চল আছে - কোঙ্কন (৩৯টি আসন), মুম্বই (৩৬টি আসন), পশ্চিম মহারাষ্ট্র (৭০টি আসন), উত্তর মহারাষ্ট্র (৩৫টি আসন), মারাঠাওয়াড়া (৪৬টি আসন) এবং বিদর্ভ (৬২টি আসন)। ঐতিহাসিকভাবে মহারাষ্ট্রের রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এসেছে বিদর্ভ অঞ্চল। আর মহারাষ্ট্রের ক্ষমতা দখল করতে বিদর্ভে সর্বোচ্চ আসন জিততে মরিয়া বিজেপি এবং কংগ্রেসের জোট। এদিকে মারাঠাওয়াড়ায় বিজেপির মাথাব্যথার কারণ হতে পারে মারাঠা ভোট। মারাঠা বনাম অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণির ভোটের লড়াইয়ে মারাঠাওয়াড়ার ভাগ্য নির্ধারণ হতে পারে বলে করছে রাজনৈতিক মহল।
মহারাষ্ট্রের উল্লেখযোগ্য প্রার্থী কারা?
ভোটে উল্লেখযোগ্য প্রার্থীা হলেন - একনাথ শিন্ডে (কোপরি-পাচপাখাড়ি), অজিত পওয়ার (বারামতী), বিজেপির দেবেন্দ্র ফডণবীস (নাগপুর দক্ষিণ-পশ্চিম), উদ্ধব ঠাকরের পুত্র আদিত্য (ওরলি), প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি নানা পাটোলে (সাকোলি) এবং শরদ পওয়ারের নেতৃত্বাধীন এনসিপি(এসপি)-র পরিষদীয় দলনেতা জিতেন্দ্র আওয়াড় (মুমব্রা-কালওয়া)।
আজ ৪১৩৬ জন প্রার্থীর ভাগ্যনির্ধারণ মহারাষ্ট্রে
মহারাষ্ট্রে বিধানসভা নির্বাচনে মোট ভোটারের সংখ্যা ন’কোটি ৭০ লক্ষেরও বেশি। তাঁরা ৪১৩৬ জন প্রার্থীর জয়-পরাজয় নির্ধারণ করবেন। ভোট গণনা হবে ২৩ নভেম্বর।
মহারাষ্ট্রের বদলে যাওয়া পটভূমি
আজ, বুধবার মহারাষ্ট্রের ২৮৮টি বিধানসভা আসনে ভোটগ্রহণ হতে চলেছে। রাজ্যের ২৮৮টি বিধানসভা আসনে একদফাতেই ভোটগ্রহণ হবে। পাঁচ বছর আগে মহারাষ্ট্রের রাজনৈতিক পটভূমি যা ছিল, তা পুরোপুরি পালটে গিয়েছে। এবারে এখানে মূল লড়াই বিজেপি-শিবসেনা (একনাথ শিন্ডে)-এনসিপি (অজিত)-এর জোট ‘মহাজুটি’এবং কংগ্রেস-শিবসেনা (ইউবিটি)-এনসিপি (শরদ)-এর ‘মহাবিকাশ আঘাড়ী’র মধ্যে। এছাড়া নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে রাজ ঠাকরের মহারাষ্ট্র নবনির্মাণ সেনা (এমএনএস), বাবাসাহের অম্বেডকরের পুত্র তথা প্রাক্তন সাংসদ প্রকাশ অম্বেডকরের ‘বঞ্চিত বহুজন আঘাড়ী’ (ভিবিএ), হায়দরাবাদের সাংসদ আসাদউদ্দিন ওয়েইসির ‘অল ইন্ডিয়া মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন’ (মিম)-সহ বেশ কয়েকটি আঞ্চলিক দল।