শুধু দেশ নয়, গোটা বিশ্বের অন্য়তম দক্ষ ফোর্স হিসাবে গণ্য করা হয় এনএসজিকে। সন্দেশখালিতে অস্ত্র খোঁজার জন্য নামানো হয়েছিল সেই এনএসজিকে। গোটা বাংলার চোখ আটকে ছিল টিভির পর্দার দিকে। শেষ পর্যন্ত একাধিক বিদেশি অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছিল শেখ শাহজাহানের ঘনিষ্ঠের ডেরা থেকে। এদিকে কাকতালীয়ভাবে সন্দেশখালিতে যেদিন অস্ত্র উদ্ধার করা হল তার পরের দিনই হাসনাবাদে বিজেপি নেতার ভাইয়ের বাড়িতে বোমা বিস্ফোরণের অভিযোগ।
এরপরই তৃণমূলের প্রশ্ন, শিমুলিয়া কালিবাড়ি এলাকায় বিজেপি নেতার ভাইয়ের বাড়িতে বিস্ফোরণের ঘটনায় কেন এনএসজি এল না? প্রশ্ন তৃণমূলের।
বিজেপি নেতারা কেন এই ঘটনায় চুপ করে রয়েছে সেই প্রশ্ন তুলেছে তৃণমূল। নিমাই দাস স্থানীয় বিজেপি নেতা। তার ভাইয়ের বাড়িতে বিস্ফোরণের ঘটনা। তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষের দাবি, সন্দেশখালি নিয়ে নাটক হল। কে বা কারা একটা নির্জন বাড়িতে কিছু রেখে গিয়েছিল। সিবিআই আর এনএসজি উদ্ধার করতে গেল। আর হিঙ্গলগঞ্জের হাসনাবাদের যে পঞ্চায়েত বিজেপির দখলে সেখানে নিমাই দাসের ভাইয়ের বাড়িতে বোমা বিস্ফোরণ হয়ে গেল। গুরুতর জখম হয়েছেন অনেকে। এখানে এনএসজি ঢুকবে না? সিবিআই যাবে না? এনআইএ যাবে না? প্রশ্ন কুণালের। সেই সঙ্গেই তাঁর সংযোজন এনএসজিকে নিয়ে যে এই ধরনের নাটককে বিশ্বাস করানোর রাজনীতি করা যায় সেটাও দিল্লি বিজেপি দেখিয়ে দিল।